News Details

সময়ের আলো: বহুরৈখিক আয়োজনে সময়ের আলোর দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উদযাপিত

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পত্রিকাটির শতবর্ষী জীবন কামনা করে বলেছেন, স্বল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের পত্রিকা জগতে সময়ের আলো অন্যতম স্থান দখল করে নিতে সমর্থ হয়েছে। এ জন্য সময়ের আলো পত্রিকাকে অভিনন্দন জানাই। সময়ের আলো বহুদূর এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, একটি ভবনে যদি চারটি পিলার থাকে, একটি পিলার যদি নড়বড়ে হয়, ভবনটিও নড়বড়ে হবে। গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণমাধ্যম নড়বড়ে হলে রাষ্ট্রও নড়বড়ে হয়ে পড়ে। মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে নিজ অফিসে দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে প্রধান অতিথি হিসেবে কেক কেটে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী।গণমাধ্যম অনেক বেশি স্বাধীনভাবে কাজ করছে : বর্ষপূর্তিতে তথ্যমন্ত্রীদলমত নির্বিশেষে কাজ করবে সময়ের আলো : এমএম এনামুল হকগণমাধ্যমের কাজ হচ্ছে সরকারের ভুলত্রুটি জনগণের সামনে তুলে ধরা : মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রীবস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনার জন্য সময়ের আলোকে অভিনন্দন : বাণিজ্যমন্ত্রীসময়ের আলো বস্তুনিষ্ঠ ও সঠিক সংবাদ পৌঁছে দেবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রীসময়ের আলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও গণমানুষের পক্ষে কথা বলে : ধর্ম প্রতিমন্ত্রীসময়ের আলো উত্তরোত্তর আরও এগিয়ে যাবে : রিহ্যাব সভাপতিআমিন মোহাম্মদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সময়ের আলোর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এমএম এনামুল হকের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ এমপি, দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, উপ-দফতর সম্পাদক সায়েম খান, আবাসন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল, সহসভাপতি কামাল মাহমুদ, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সময়ের আলোর প্রধান সম্পাদক মো. রমজানুল হক নিহাদ, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের পরিচালক মাহফুজা মাইশা হক, সময়ের আলোর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কমলেশ রায়, প্রকাশক গাজী আহমেদ উল্লাহ্সহ আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ ও সময়ের আলোর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সময়ের আলোর নির্বাহী সম্পাদক শাহনেওয়াজ দুলাল।উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বিকাশে আমাদের সরকার কাজ করে যাচ্ছে। গত ১২ বছরে দেশের গণমাধ্যমের ব্যাপক বিকাশ ঘটেছে। ১২ বছর আগে বাংলাদেশে সংবাদপত্রের সংখ্যা ছিল সাড়ে ৪শ। এখন বাংলাদেশে সাড়ে ১২শ দৈনিক পত্রিকা বের হয়। বেসরকারি টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ১৯৯৬ সালে, তিনি প্রথম যখন দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পান। ২০০৯ সালে আমরা যখন সরকার গঠন করি তখন বেসরকারি টেলিভিশন ছিল ১০টা। এখন ৩০টা বেসরকারি টেলিভিশন সম্প্রচারে আছে, ৪৫টির জন্য লাইসেন্স দেওয়া আছে। এর বাইরে চারটি সরকারি টেলিভিশন চ্যানেল চালু আছে। তখন অনলাইন পত্রিকা ছিল হাতেগোনা কয়েকটি। এখন হাজার হাজার অনলাইন পত্রিকা রয়েছে। এগুলোর নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বহুমাত্রিক সমাজে বিশ্বাসী। বাংলাদেশের গণমাধ্যম উন্নত দেশের তুলনায় অনেক বেশি স্বাধীনভাবে কাজ করছে, স্বাধীনতা ভোগ করছে। রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমের ব্যাপক ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন তিনি।পত্রিকায় কবিতা ছাপা হওয়ার ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। মানুষের ভবিষ্যতের আশার আলো হবে সময়ের আলো। ৫০ বছরে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্য ঘাটতি থেকে উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত হয়েছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করা মানুষের সংখ্যা অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। এই যে অর্জন, স্বাধীনতার ৫০ বছরে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। আগামী ২০ বছরে যেন বাংলাদেশ উন্নত দেশ হয়, সেসঙ্গে উন্নত সমাজ গড়ে তুলতে পারি, সেই আলো যেন সময়ের আলোর মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ে।দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভক্ষণে সময়ের আলো পরিবারের সবাইকে অফুরান শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেন, যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সময়ের আলো এই দেশ ও জাতিকে আলোকিত করার জন্য, বাংলাদেশের মানুষের কাছে তথ্যপ্রবাহ পৌঁছে দেওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেছিল সেই যাত্রা যেন সফলতার মুখ দেখে। যেন বস্তুনিষ্ঠ ও সঠিক সত্য সংবাদ দেশ, জাতি ও সমগ্র বিশ্বে পৌঁছে দিতে পারে। গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে তিনি বলেন, জাতি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালন করছে। এই মার্চ মাসে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। স্বাধীনতার মাসে সময়ের আলো যাত্রা শুরু করেছে। সময়ের আলোর সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি।সমাপনী বক্তব্যে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সময়ের আলোর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এমএম এনামুল হক বলেন, সময়ের আলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রকাশিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে খুঁটিনাটি বিষয় গণমানুষের কাছে, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কানে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রকাশিত হয়েছে। দেশ অনেক উন্নত হয়েছে। গ্রাম-গঞ্জের সংবাদ সংগ্রহ করে সেসব খবর প্রকাশ করার পাশাপাশি সার্বিক উন্নয়নে আপামর মানুষের কথা তুলে আনতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সময়ের আলো সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সময়ের আলো যেভাবে অগ্রসর হয়েছে সেই অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, আমরা সাদাকে সাদা বলতে চাই। আমরা কালোকে কালো বলতে চাই। দলমত নির্বিশেষে কাজ করে যেতে চাই। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এই দেশকে গড়ে তুলতে চাই। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর চিন্তা-ভাবনায় দেশে উন্নতি ও অগ্রগতি হয়েছে। সেই অগ্রগতির যাত্রায় এই পত্রিকার মাধ্যমে তার কাজে উৎসাহিত করতে চাই। সময়ের আলোর অগ্রযাত্রায় তথ্যমন্ত্রীকে বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ দেশব্যাপী সবার দীর্ঘ জীবন কামনা করেন।আবাসন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল বলেন, সময়ের আলোর যিনি প্রতিষ্ঠাতা, আমাদের অত্যন্ত কাছের মানুষ। আমাদের রিহ্যাবের সদস্য। তার কাছ থেকে আমরা সহযোগিতা পেয়ে থাকি। রিহ্যাব পরিবারের পক্ষ থেকে শুভ কামনা জানাই। সময়ের আলো উত্তরোত্তর এগিয়ে যাবে। আরও প্রতিষ্ঠিত হবে। আরও সুন্দর সংবাদ আমাদের উপহার দেবে।আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সময়ের আলোর প্রধান সম্পাদক মো. রমজানুল হক নিহাদ বলেন, অনেক দুর্গম পথ পেরিয়ে সময়ের আলো একটি পর্যায়ে এসে দুই বছর পার করেছে। এ জন্য তথ্যমন্ত্রীকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই। তার সহযোগিতায় শীর্ষ ১০ সংবাদপত্রে সময়ের আলো স্থান করে নিয়েছে। তথ্যমন্ত্রী আমাদের দোয়া করবেন এবং সবসময় আমাদের সহযোগিতা দিয়ে যাবেন।আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের পরিচালক মাহফুজা মাইশা হক নুসরাত বলেন, সময়ের আলো আরও এগিয়ে যাবে।সময়ের আলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, সময়ের আলো পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। সময়ের আলো মুক্তিযুদ্ধের ও গণমানুষের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। সংবাদ পরিবেশনায় আরও নতুনত্ব নিয়ে আসবে। সময়ের আলো সত্যের পক্ষে কঠোর অবস্থান নেবে। নির্মোহভাবে গণমানুষের পক্ষে কথা বলবে। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের কাজ হচ্ছে সরকারের ভুলত্রুটি জনগণের সামনে তুলে ধরবে এবং সরকারকে সেই ভুলত্রুটি সংশোধনে সুযোগ করে দেবে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে সরকারকে হেয় করা গণমাধ্যমের কাজ নয়।বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, সময়ের আলো আরও এগিয়ে যাবে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনার জন্য সময়ের আলোকে অভিনন্দন জানান তিনি।ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেন, সময়ের আলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও গণমানুষের পক্ষে কথা বলে। সময়ের আলো আরও এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।সময়ের আলোকে শুভেচ্ছা জানিয়ে এমপি ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, সময়ের আলো দিন দিন আরও শক্তিশালী হবে। সবদিক থেকে এগিয়ে যাবে।বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, এখন গণমাধ্যমের জন্য কঠিন সময়। তারপরও গণমাধ্যমকর্মীরা সবকিছু তুলে ধরার চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে সময়ের আলোর কাছে প্রত্যাশা তাদের কাছ থেকে সত্য সংবাদ পাব। পাঠকের ভরসার জায়গা হবে সময়ের আলো।দলের যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেন, এত কিছুর ভিড়েও সময়ের আলো বন্তুনিষ্ঠতার পথে থাকবে। আর প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর প্রত্যাশা, সময়ের আলো শুধু দুই বছর নয়, যুগ যুগ জিইয়ে থাকবে পাঠককে সঙ্গে নিয়ে।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শিরীন সুলতানা, বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রবিউল ইসলাম রবি, ব্যারিস্টার মীর হেলাল, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ভাইস চেয়ারম্যান হিন্দুরত্ন রামকৃষ্ণ সাহা, কল্যাণ পার্টির যুগ্ম মহাসচিব আল আমিন ভূঁইয়া রিপন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জাহিদুর রহমান প্রমুখ।গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, দুই বছরের মধ্যেই সময়ের আলো রাজনীতিসহ প্রায় সব মহলে পরিচিত হতে পেরেছে। অনেক পাঠক আকৃষ্ট করতে পেরেছে।নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার মতে, দুই বছর একটি পত্রিকার জন্য খুব বেশি সময় নয়, এরই মধ্যে সময়ের আলো পাঠকমনে জায়গা করতে পেরেছে। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় নেতা শহীদুল্লাহ কায়সার, বাংলাদেশ ন্যাপের সভাপতি গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।উপস্থিত ছিলেন যারা : আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য নাজমুল ইসলাম তুহিন, মেহেদী হাসান রনি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ, ছাত্রলীগের সহসভাপতি ফরিদা পারভীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেনজীর হোসেন নিশি, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক সিদ্দিক ও বরিকুল ইসলাম বাধন, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক এ পি এম সোহেল, সদস্য সচিব ইসমাইল সম্রাট।ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক, সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু, সুপ্রিমকোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী জে আর খান রবিন।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষক মো. তৌহিদুল হক, জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের পরিচালক মো. ফয়জুল করিম, সাত কলেজের সমন্বয়ক ও ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার, সরকারি তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আশরাফ হোসেন, ঢাকা কলেজের শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস সিকদার।জায়ান্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক হাসান, ব্রাউন ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফ উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইয়ুথ লিডার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বায়লা) সাধারণ সম্পাদক আল শাহরিয়ার আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ হাসিন আরমান, অ্যাপেক্স বাংলাদেশের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট ভুবন লাল ভারতী, এপেক্সিয়ান এম সায়েমের টিপু, এসআইবিএলের হেড অব পাবলিক রিলেশন অ্যান্ড ব্র্যান্ডিং মনিরুজ্জামান টিপু, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ সোহাগ, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা নুরুল আলম, প্রিমিয়ার ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা তারেক উদ্দীন, এনআরবিসি ব্যাংকের হেড অব পাবলিক রিলেশন হারুন-উর রশিদ, কমিউনিটি ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সালওয়া রহমান, তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মীর্জা মাহবুব হোসেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলীর পক্ষ থেকে মিডিয়া কনসালট্যান্ট আবু ফাত্তাহ প্রমুখ।প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, সাবেক মহাসচিব ওমর ফারুক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আবদুল মজিদ, কোষাধ্যক্ষ দীপ আজাদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরাফাত দাড়িয়া, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব, ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি শারমিন রিনভী, সাবেক সভাপতি সাইফ ইসলাম দিলাল, সাধারণ সম্পাদক এসএম রাশেদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মিজান মালিক, সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আরিফ, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাম মোস্তফা ও সাধারণ সম্পাদক কাজল হাজরা।সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) পরিচালক লে. কর্নেল আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ ও সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রেজা-উল করিম শাম্মী, পুলিশ সদর দফতরের ডিআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড প্ল্যানিং) মো. হায়দার আলী খান ও উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (পুলিশ সদর দফতর) এ কে এম কামরুল আহসান, র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ, ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী, পুলিশ টেলিকমের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ, ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অ্যাডমিন অ্যান্ড ফাইন্যান্স) জাহিদুল হাসান এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিনিধিরা।অভিনেতা আজিজুল হাকিম, চিত্রনায়ক ওমর সানী, তারিন জাহান, চিত্রনায়ক ইমন, চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক, অভিনেতা ও নির্মাতা নাদের চৌধুরী, নির্মাতা নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল, প্রযোজক জাহিদ হোসেন, উপস্থাপক আনজাম মাসুদ, খন্দকার ইসমাইল, উপস্থাপিকা শান্তা জাহান, নীল হুরেজাহান, লারা লোটাস, চিত্রনায়িকা কেয়া, নির্মাতা অঞ্জন আইচ, নির্মাতা কামরুজ্জামান সাগর, অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া, নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী, নির্মাতা দিপু হাজরা, নির্মাতা মাহিন আওলাদ, গায়িকা বেলী আফরোজ, অভিনেতা নিকুল কুমার মণ্ডল, চিত্রনায়িকা প্রিয়মণি, চিত্রনায়িকা সূচনা আজাদ, মিস আর্থ ইয়াসমিন মুসতারি বাঁধন, আবৃত্তিশিল্পী মুনা চৌধুরী, অভিনেতা মাহবুব আল রশিদ, এলিনা শাম্মি, উপস্থাপিকা সুজানা জাহেদী, আসিন জাহান।লেখক অনুবাদক ও মুহাদ্দিস মাওলানা মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন, মসজিদ উত-তাকওয়া সোসাইটির খতিব মুফতি সাইফুল ইসলাম, বাংলাদেশ ইসলামী লেখক ফোরাম সভাপতি জহির উদ্দিন বাবর, আওয়ার ইসলাম টুয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক মুফতি হুমায়ুন আইয়ুব, জাতীয় কবিতা পরিষদের পক্ষে দফতর সম্পাদক হানিফ খান ও কেন্দ্রীয় সদস্য হাসনাইন সাজ্জাদ, জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মোবারক হোসেন, বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল টেকনোলজিস্ট পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আশিকুর রহমানসহ মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা।বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন : মো. রোকনউদ্দিন সবুর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মোহাম্মদ আলী সাংগঠনিক সম্পাদক ও কুহিনুর বেগম মহিলা সম্পাদক।বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট কল্যাণ অ্যাসোসিয়েশন : মো. আনোয়ার শিকদার সিনিয়র সহসভাপতি, মো. ইমরান হোসেন সাংগঠনিক সম্পাদক ও মো. আলম শিকদার সম্মানিত সদস্য।ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লি. : মো. নুরুন নবী খানভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, মো. আব্দুল মান্নান সাধারণ সম্পাদক ও মো. জাহাঙ্গীর আলম উপদেষ্টা, মো. শরিফ হোসেন উপদেষ্টা, এ বি এম বেলাল হোসেন উপদেষ্টা, মো. মোবারক হোসেন (টুটুল) জিএম, মো. মনির হোসেন ভূঁইয়া পরিচালক, মো. দেলোয়ার হোসেন পরিচালক, মো. জয়নাল আবেদীন পরিচালক, মো. ইউসুফ হোসেন পরিচালক, মো. আবদুর রহমান (রিপন) হিসাবরক্ষক, মো. শামসুর রহমান (শামীম) হিসাবরক্ষক, মো. আবদুর কাদের হিসাবরক্ষক ও মো. আবু ইউসুফ হিসাবরক্ষকসংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লি. : মো. সাহাবউদ্দিন সেক্রেটারি, সালাউদ্দিন মোহাম্মদ নোমান সার্কুলেশন ম্যানেজার, মো. রবিউল হিসাবরক্ষক, মো. আলাউদ্দিন ক্যাশিয়ার, মো. হুমায়ুন সদস্য, মো. আলী হোসেন সদস্য, মো. দেলোয়ার হোসেন সদস্য, মো. রুস্তম আলী সদস্য ও মো. মিজান হিসাবরক্ষক।পরিবহন ঠিকাদার : মো. আব্দুস সালাম নিউ চাঁদনী পরিবহন, মো. আশরাফ উদ্দিন মিলন এ ভূঁইয়া পরিবহন, মো. মোক্তার হোসেন হামিম পরিবহন, মো. মানিক মিয়া সিরাজ ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি ও মো. সাঈদ হোসেন নাহিদ পরিবহন।চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতর তথ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা : মো. আতাহার আলী পরিদর্শক, মো. মফিজুর রহমান অডিটর, আবুল কালাম আজাদ সহকারী প্রধান। দৈনিক জবাবদিহি : আক্তার হোসেন প্রকাশক ও সম্পাদক।

Link : Read More ........